Friday, January 8, 2021

Google adsense এর সাহায্যে আর্টিকেল লিখে অর্থ উপার্জন করার পদ্ধতি।

 আপনি যদি ভালো ইংরেজি জানা হয়ে থাকেন, তবে অনলাইনে আর্টিকেল লিখে আয় করা কোন ব্যাপারই নয়।

আজকাল অনেকেই অনলাইনে ব্লগ খুলে আর্টিকেল লিখে ভালো আয় করে যাচ্ছেন। তবে শুধু ইংরেজিতেই নয়, আপনি চাইলে আপনার মাতৃভাষার মাধ্যমেও ব্লগে আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারবেন।

তবে আপনি যদি ব্লগে আর্টিকেল লিখে আয় করতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন, এর সম্বন্ধে আপনাকে অবশ্যই জেনে নিতে হবে। 

ব্লগ কাহাকে বলে? 

আপনি ব্লগে আর্টিকেল লিখতে চান, কিন্তু ব্লগ, ব্লগার কি তা জানেন না, তা তো হয়না! 

চলুন জেনে নেই।

ব্লগ কি? ব্লগ শব্দটি আগের weblog থেকে এসেছে। 

blog মানে যেখানে কিছু লেখা, পরিচালনা ইত্যাদি করা হয়। blog হতে পারে কোন কিছু লেখার স্থান, blog হতে পারে কোন ডায়েরি কিংবা খাতা, বই, কম্পিউটার এমন কি মোবাইল ইত্যাদি। 

Blogger. কি? যে বা যিনি কোন ডায়েরিতে, বইতে, কম্পিউটারে, মোবাইলে কিংবা খাতায় ইন্টারনেটে কিছু লিখেন, প্রকাশ করেন কিংবা পরিচালনা করে থাকেন, তিনিই blogger. ব্লগে শুধু কিছু লিখাই নয়, লিখার পাশাপাশি কোন অডিও বা ভিডিও বার্তাও প্রচার কিংবা প্রকাশ করা যায়। 

কেন ব্লগে লিখবো? 

ব্লগে আপনি আপনার কোন লেখা কিংবা প্রতিভা মুহুর্তেই সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হবেন। আপনার পরিচিতি বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে সক্ষম হবেন। শুধু তাই নয়, আপনি আপনার ব্লগে ভালো কোন আর্টিকেল লিখে অর্থ উপার্জন করতেও সক্ষম হবেন। আপনার হাতে যদি কিছু সময় থেকে থাকে তবে আপনি ব্লগে আর্টিকেল লিখে ভালো আয় করে যেতে পারবেন। 

কি আর্টিকেল লিখবো? 

আপনি আপনার ব্লগে যে কোন ধরনের আর্টিকেল লিখে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। তবে যে বিষয়ের উপর আপনার পুরাপুরি দক্ষতা আছে বলে মনে করেন, সেই বিষয়ের উপরই লিখতে পারেন। এর কোন ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। মনে রাখতে হবে যে, কোন অস্পষ্ট ধারণা থাকা বিষয়ের উপর ব্লগ না লেখাই ভালো। এতে কাজের কাজ কিছুই হবে না। ব্লগে আপনি লিখতে পারেন, আইটি বেজড কিছু, টেকনিক্যাল এনালাইসিস, মোবাইল টেকনোলজি কিংবা কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ইত্যাদি নিয়ে। 

চাইলে অন্য যে কোন বিষয়ের উপরই লিখতে পারেন। তবে আপনার লেখা হতে হবে অত্যান্ত মানসম্মত আর আকর্ষণীয়। তা না হলে, আপনার ব্লগের লেখাটি কেও পড়তে আগ্রহী হবেন না আর আপনি যথাযথ ভিউ পাবেন না। ভিউ না পেলে আপনি রেংকিং এ অনেক পিছিয়ে যাবেন। আপনার মনোবল হারিয়ে ফেলতে পারেন।

আপনাকে ব্লগে লিখতে হলে, প্রথমেই এমন একটা আর্টিকেল নির্বাচন করতে হবে, যা হবে আধুনিক ধ্যান-ধারণার সাথে মানানসই। অনলাইনে আপনার মত অনেকেই হয়তো লিখে থাকতে পারেন, যদি আপনার লেখাটি তাদের থেকে একটু বৈচিত্রপুর্ন মনে না হয়, তবে আপনার লেখা কারও দৃষ্টি আকর্ষণ করবে না। তাই যে বিষয়ের উপর আপনার অনেক পারদর্শিতা রয়েছে, সেই বিষয়ের উপরই কেবল লিখুন।

আপনার লেখার শিরোনাম দিন। 

যে বিষয়ের উপর আপনি লিখতে যাচ্ছেন, তার একটা আকর্ষনীয় আর সুন্দর শিরোনাম দিন। শিরোনাম বা হেডলাইন যদি ভালো হয়, তবে শিরোনাম পড়েই অনেকে আপনার লেখার বাকী অংশ গুলো পড়তে আগ্রহী হবেন। আর আপনি অনেক ভিউ পেয়ে যাবেন। বেশী ভিউ পেলে আপনার অর্থ উপার্জনের সম্ভাবনাও বেড়ে যাবে।

এবার আপনার আর্টিকেলের বিবরন লিখুন।

যথাযথ শিরোনামের পর আপনার আর্টিকেলের বিবরণ দিতে হবে। যেখানে সুন্দর আর সাবলীল ভাষায় আপনাকে মুল বিষয়ের অবতারনা করতে হবে। বিবরণ এমন ভাবে লিখুন, যাতে কয়েকলাইন পড়েই বাকী অংশ গুলো পড়তে অনেক আগ্রহী হয়ে উঠেন পাঠকরা। 

রচনা আকারে বিবরণ লেখা থেকে বিরত থাকুন। সম্ভব হলে হেডলাইন দিয়ে ছোট ছোট প্যারা বা অংশে ভাগ করে লিখুন।

bloggers. com 

আপনার লেখা bloggers. com এর নির্বাচিত ব্লগে post করুন। bloggers. com হলো অনলাইনে blog এ আর্টিকেল লিখে অর্থ উপার্জন করার একটি প্লাটফর্ম। আর এই প্লাটফর্ম এর অন্যতম ধারক হলো Google adsense. Google adsense আপনার আর্টিকেল মানসম্মত হলে, সেখানে advertising করে আপনার জন্য অর্থ উপার্জন করা সহজ করে দেবে। এটা গুগলের adsense হওয়ায়, Google adsense শতভাগ নির্ভরযোগ্য আর বিশ্বস্ত।

Google adsense মুলত আপনার কোয়ালিটি আর্টিকেল এর সাথে বিজ্ঞাপন জুড়ে দিয়ে বিজ্ঞাপনদাতার কাছ থেকে অর্থ আহরন করে সিংহভাগই আপনাকে দিয়ে দেবে। Google adsense একটি বিশ্বস্ত, সার্বজনীন আর আন্তর্জাতিক বিজ্ঞাপন প্রচার মাধ্যম। 

সবকিছু ঠিক থাকলে, আপনি আপনার আর্টিকেল লিখে আর তার সাথে Google adsense যুক্ত করে অনলাইনে অর্থ উপার্জনে সক্ষমতা অর্জন করবেন। তবে আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে একটি কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, আপনার আর্টিকেলটি যেন অবশ্যই ১৫০০ বা তার চেয়ে বেশী শব্দের হয়ে থাকে। কারণ বেশী ছোট লেখা পাঠক পায়না।

আপনার ব্লগে লেখা আর্টিকেলটি যেন অনেক ধরনের শিক্ষনীয় উপাদানে তৈরি হয়। যেমন ধরুন যদি আপনি কম্পিউটার সম্পর্কে কোন আর্টিকেল লিখার ইচ্ছে পোষন করে থাকেন, আর সাথে নেটওয়ার্ক নিয়ে আলোকপাত করতে চান আপনার আর্টিকেলে, তবে তার প্রথমেই একটি সুন্দর শিরোনাম দিয়ে দিন। লক্ষ্য রাখতে হবে যে, শিরোনামটি যেন অবশ্যই আকর্ষণীয় হয়ে থাকে। 

আমি একটু উদাহরণ টেনে বুঝাতে চাই। যেমন -

শিরোনাম। 

কম্পিউটার ও ওয়্যারলেস যোগাযোগ ব্যবস্থা। 

কম্পিউটার কি? কম্পিউটার হলো গ্রীক শব্দ compute এর বর্ধিত রুপ। এই compute এর আভিধানিক অর্থ হলো গননা বা হিসাব কারি যন্ত্র কিংবা ডিভাইস। 

আবিস্কারের প্রথম দিকে এই কম্পিউটার ছিল এক বিশাল আকৃতির। প্রায় ঘরের একটি রুমের সমান। কিন্তু বাস্তবতা বিবেচনা করে সময়ের বিবর্তনের সাথে পাল্লা দিয়ে কম্পিউটারের আকারে এসেছে পরিবর্তন। সহজে বহনযোগ্য করতে এটার আকার অনেক ছোট কিন্তু কার্যকারিতায় আনা হয়েছে অনেক বৈচিত্র। 

কম্পিউটারের প্রকারভেদ। 

ব্যবহারিক জীবনে অনেক ধরনের কম্পিউটার দেখা যায়। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো -

১। পার্সোনাল কম্পিউটার। 

২। ডেস্কটপ কম্পিউটার। 

৩। ল্যাপটপ কম্পিউটার। 

৪। নেটবুক কম্পিউটার ও 

৫। নোটবুক কম্পিউটার ইত্যাদি। 

মানুষের জীবনে আজকাল কম্পিউটারের গুরুত্ব অনেক বেশী। আগে যা ছিলো কল্পনারও অতীত, বিজ্ঞানের কল্যাণে এখন তাই বাস্তব। বিস্ময়কর আধুনিক আবিস্কারের মধ্যে কম্পিউটার অন্যতম একটি। 

কম্পিউটার তথ্য আদান-প্রদান করে, তথ্য প্রক্রিয়াকরন করে, প্রকাশ করে আর ভবিষ্যতের জন্য তা সংরক্ষণও করতে পারে। তবে কম্পিউটার নিজে নিজে কিছুই করতে পারে না। এটা হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, সিলিকন দিয়ে তৈরি। কীবোর্ড, মাউসের সাহায্যে একে কমান্ড দিলে, সেই কমান্ড অনুযায়ী কম্পিউটার খুব নিখুঁত আর তথ্যনির্ভর ফলাফল প্রকাশ করে। 

কম্পিউটার বাইনারী ডিজিটের সাহায্যে পরিচালিত হয়। সহজেই কম্পিউটার ০ আর ১ সংখ্যা চিনে নিতে পারে। এই সংখ্যা দ্বয় বাইনারী ডিজিটের অন্তর্ভুক্ত। দশমিক ডিজিটে ইলেকট্রনিক ডিভাইস পরিচালনায় সমস্যা হয় অনেক সময়। তবে যে কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইস বাইনারী ডিজিটে ভালো কাজ করতে পারে। 

কম্পিউটারের কাজ। 

কম্পিউটার নিজে নিজে কোন কাজ করেনা তা আগেই উল্লেখ করেছি। মানুষ একে যতটা স্মৃতি, দিয়ে তৈরি করবে, ঠিক ততটাই কাজ করতে পারবে। মানুষ যদি কম্পিউটারে ইনপুট দিতে ভুল না করে, তবে কম্পিউটার সবসময়ই নির্ভুল ফলাফল প্রকাশ করতে সক্ষম। কম্পিউটার তথ্য গ্রহণ করে, আদান-প্রদান করে, ফলাফল প্রকাশ করে আর ভবিষ্যতের জন্য তা সংরক্ষণ করে। বিশ্বের যে কোন প্রান্তে ইন্টারনেট কানেকশন থাকা কম্পিউটার বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস এর সাথে মুহূর্তেই সংযোগ স্থাপন করা যায়। কম্পিউটারে যোগাযোগ স্থাপন সহ যে কোন রকম অফিসিয়াল কিংবা ব্যবসা বানিজ্যের কাজ করা যায়। ব্যবসা বানিজ্যের প্রসারে কম্পিউটারের কোন তুলনা হয় না। কম্পিউটার বিনোদনেরও একটি উৎস। 

কম্পিউটারের অসুবিধা। 

আকারে বড় হওয়ায় ডেস্কটপ কম্পিউটার সহজে বহন করা যায় না। বাহিরে কিংবা চলার পথে একে নেটভুক্ত করা খুবই অসুবিধা জনক।

অনেক সময় কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। ভাইরাসে আক্রান্ত হলে এর কমান্ড কাজ করে না। কিংবা ভুল ফলাফল প্রকাশ করে। কম্পিউটার ভাইরাস এর সিস্টেমকে অচল করে দেয়। ফলে সংরক্ষিত তথ্য হারানোর ভয় থাকে এবং গুরুত্বপূর্ণ ফাইল ডিলিট হয়ে যেতে পারে। তাই অধিক গুরুত্বপূর্ণ ফাইল কম্পিউটারে ধারণ করে রাখাও অনেকটা ঝুঁকিপুর্ন হয়ে যায়। 

কম্পিউটার এন্টিভাইরাস। 

আক্রান্ত কম্পিউটারকে বিশেষ এন্টিভাইরাস চালনার মাধ্যমে একে অবশ্য ভাইরাস মুক্ত করা যায়। তবে বারংবারই একটি কম্পিউটার ভাইরাসের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। 

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। 

কম্পিউটারে মুলত তারবিহীন নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এই ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কে প্রধানত রেডিও ওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সী ব্যবহার করা হয়। রেডিও ওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সীর অনেক সুবিধা বিদ্যমান রয়েছে। এই ফ্রিকোয়েন্সী বিল্ডিংকেও ভেদ করে এর চলাচল অব্যাহত রাখতে পারে। 

কম্পিউটার মুলত ডিজিটাল সংকেত আদান-প্রদান করে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে এই ডিজিটাল সংকেতকে এনালগ আর এনালগ সংকেতকে ডিজিটাল সংকেতে রুপান্তরের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। তখন কম্পিউটারে পৃথক একটা ডিভাইস সংযোজন করতে হয়। মডেম নামের ডিভাইসের মাধ্যমে সংকেতকে রুপান্তর করা হয়। 

নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি। 

কম্পিউটারে বিশেষ ভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশন সরবরাহ করা হয়। এটা রাউটার আর মডেম দিয়ে ইন্টারনেট কানেকশন প্রাপ্ত হয়ে থাকে। অনেক কম্পিউটারে বিল্ট ইন কানেকশন বিদ্যমান থাকে। ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেমে তারহীন রেডিও ফ্রিকোয়েন্সী শক্তি কিংবা শব্দশক্তি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। 

রেডিও ফ্রিকোয়েন্সী, মাইক্রওয়েভ ককমিউনিকেশন কিংবা ইনফ্রারেড কমিউনিকেশন ইত্যাদি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। 

ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন এর সুবিধা। 

প্রথাগত তার যোগাযোগ ব্যবস্থার কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তারের সাহায্যে যোগাযোগের সীমাবদ্ধতা তারহীন যোগাযোগের মাধ্যমে নেই। অনেক ক্ষেত্রে তারের সাহায্যে স্বাভাবিক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিদ্যমান রাখা শুধু কষ্ট সাধ্যই নয়, ব্যায়বহুলও বটে। ওয়্যারলেস সিস্টেম সেই সমস্যা দূরীভূত করেছে। 

উপসংহার।

কম্পিউটার বর্তমান বিশ্বে যোগাযোগের অন্যতম একটি মাধ্যম। আগে যা ছিল মানুষের কল্পনারও অতীত, বর্তমানে কম্পিউটার সেটাকে বাস্তবে রুপ দিয়েছে। তাই তো কম্পিউটার ছাড়া এক মুহূর্ত চলার কোন উপায় নেই। 


Monday, January 4, 2021

অনলাইনে আর্টিকেল লিখে কিভাবে ইনকাম করব? একটি ভালো আর্টিকেলে কি কি থাকতে হয়?

 অনলাইনে আর্টিকেল লিখে আজকাল অনেকেই বেশ ভালো ইনকাম করছেন। চাইলে আপনিও হতে পারেন তাদের মধ্যে একজন। 

সবচেয়ে ভালো তারাই করেন, যাদের ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা একটু বেশী। তবে যারা বাংলায় আর্টিকেল লিখতে চান, তাদেরও হতাশ হওয়ার প্রয়োজন নেই। 

আজকাল অনেকেই বাংলায় আর্টিকেল লিখে মোটামুটি ইনকাম করে যাচ্ছেন। এখন প্রশ্ন হলো, কি ধরনের আর্টিকেল লিখে ইনকামের মুখ তাড়াতাড়ি দেখা যায়? 

চলুন জেনে নিই, কিভাবে আর কেমন আর্টিকেল লিখে সহজেই পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করা সহ ব্লগ লিখে আয় করা যায়! 

১। ব্লগসাইট তৈরি। 

অনলাইনে আর্টিকেল লিখে আপনি যদি অর্থ উপার্জনের ইচ্ছে প্রকাশ করেন, তবে আপনাকে আগে ওয়েব সাইটে ঢুকে একটি ব্লগসাইট খুলে নিতে হবে। এজন্য আপনার করনীয় হলো আপনি একটি ওয়েব সাইটে নিবন্ধন করে নিবেন। অনেক ওয়েব সাইট আছে ব্লগ লেখার জন্য। তবে বিশ্বাসযোগ্য একটি ওয়েব সাইট হলো, bloggers.com.

হ্যাঁ, আপনি bloggers.com থেকে সহজেই একটি ব্লগ সাইট খুলে নিতে পারবেন, তাও আবার বিনামূল্যে। 

প্রথমেই আপনি গুগল ব্রাউজার ব্যবহারের মাধ্যমে bloggers.com এ যাবেন। তারপর নির্দেশনা অনুসরণ করে ধাপে ধাপে আপনার ব্লগসাইট তৈরি করুন। একটি ভালো নাম দিন আপনার ব্লগের। 

ব্লগ খোলা হয়ে গেলে ব্লগে আপনার লেখা পোস্ট করুন। আর্নিং মেনু থেকে আপনি গুগল Adsense নির্বাচন করুন। কেননা আপনার ব্লগে এই গুগল Adsense ই আয়ের ব্যবস্থা করে দেবে।

তবে গুগল Adsense এ অনুমোদন পেতে ক্ষেত্রভেদে ১/২ মাস সময় লেগে যেতে পারে। ততদিন ধৈর্য সহকারে ব্লগে মানসম্মত আর্টিকেল লিখতে থাকুন।


Saturday, January 2, 2021

কঁচুফুল

 কঁচুফুল।  


(কবিতা) 


কি নেই আমার? আছে তো রুপ, 

কম কি আছে সুগন্ধ? 

তবু্ও সবাই আমায় দেখে ছড়ায় কেন

ভ্রান্তি-দ্বন্দ? 

মুখ লুকিয়ে থাকি আমি,

রাত্রি সকাল সাঁঝেতে,

যার আছে চোঁখ, 

সেই তো চিনে-

আমি কেমন কিংবা কে? 

তেলের মাথায় তেল যারা দেয়,

ভালোর কি দাম, 

বুঝবে কি? 

ভেজাল দুধে হয় কি কভু,

আসল খাঁটি গাঁওয়া ঘি? 

হলুদ গায়ে সবুজ শাড়ি, 

পড়ে থাকি দাঁড়িয়ে, 

রঙের পিছে ছোটে সবাই,

আমাকে যায় মাড়িয়ে! 

কেও না পড়ুক গলায় তবুও, 

খাঁটি সোনা আমি যে,

যে জন চিনে আসল সোনা, 

লুফে ঠিকই নেবে সে! 

রঙ দেখিয়া যে বিচারে,

ভালো-মন্দ, সাদা-কালো, 

জাগাবে না তো প্রানে হরষ,

পুর্নিমার ঐ চাঁদের আলো! 


এম ডি আজাদ। 

২-১-২০২১

Tuesday, December 22, 2020

ক্যানভাসার।

 ক্যানভাসার!   (প্রবন্ধ)


এম ডি আজাদ। 


তখন আমি জগন্নাথ কলেজে পড়ি! 

ঢাকার সরকারী জগন্নাথ কলেজ, সদর ঘাট, ঢাকায় অবস্থিত।

সদরঘাট নামটা অনেক আগের। 

সদর মানে প্রধান আর ঘাট মানে পাড়, নদীর তীর, তট ইত্যাদি। 

সেই যাই হোক, যা বলছিলাম! 

বুড়িগঙ্গার কাছাকাছি এই সরকারী জগন্নাথ কলেজ! 

আমি মাস্টার্স পরি! জগন্নাথ কলেজে দুটো শিফট! চাকুরী করি বিধায় আমাকে নাইট শিফটে পড়তে হত! 


বাসের নাম মুড়ির টিন! 

গুলিস্তান থেকে সদরঘাট যে বাস যেত, তাতে থাকত না তিল ধারনের জায়গা! লোকাল বাস! গুলিস্তান, নবাবপুর রোড দিয়ে যেত। 

গাদাগাদি লোক, একজনের উপর আর একজন, তিল ধারনের জায়গা নেই, তাই স্থানীয় নাম দেয়া হয়েছে বাসের- মুড়ির টিন। 

গুলিস্তান থেকে সদরঘাট যেতে ২০/২৫ মিনিটের পথ, সেই বাসে যেতে লাগাত প্রায় এক ঘন্টা! 

কারণ ১০/৫০ হাত দুরে দুরেই থামিয়ে দিত! একটা লোক যদি ভুলেও তার হাত উপরের দিকে তুলত, বাস থেমে যেত, তাকে নেয়ার জন্য! 

আমি বাসে বেশি যেদিন ভিড় হতো, কিংবা কোন ক্লাস পরীক্ষা থাকত, সেদিন টেম্পু বা টমটমে করে কলেজে যেতাম! 

একটু ভাড়া বেশি, তাই টমটমে খুব একটা  যাওয়া হত না।

বাসে ছাত্র হিসেবে ৫০ পয়সা আর টমটমে লাগত ৫ টাকা। 

টমটম ব্যক্তি চালিত, তাই কোন হাফ ভাড়া নেই।

সেদিন ক্লাস শেষে বাসে চেপে বসে আছি। আমি বাসের সামনের দিকে বসা! আমার ডানে, বামে মাথার উপর অনেক যাত্রিতে ঠাসা!

হটাৎ শুনি এক ক্যানভাসারের কন্ঠ! 

বিভিন্ন রকম বই তার হাতে! 

এই যেমন সহজে নামাজ শিক্ষা,  কি করিলে কি হয়?

স্বপ্নের অর্থ বা খাবনামা!

কোন পথের দুরত্ব কত? 

আয়তুল কুরসি সহ ছোট ছোট সুরার বই! মরনের আগে পরে,

বিখ্যাত মনীষিদের বানী, পকেট নামাজ শিক্ষা ইত্যাদি! 

সরাসরি ক্যানভাসারের কথাগুলো আজও আমার কানে ভেসে বেড়ায়!

সে একহাতে অনেকগুলো বই চেপে ধরে রেখে আর একহাতে একটি বই উঁচু করে সবাইকে দেখার মতো করে নাড়াচাড়া করে করে বলত, " গাড়ির সব যাত্রির নিরাপদ ভ্রমণ কামনা করছি! 

মুসলমান ভাইদের সালাম, হিন্দু ভাইদের নমস্কার আর অন্যান্য ভাইরা আমার ভক্তি নিবেন!

চলার পথে আল্লাহকে স্মরণ করুন!

হাত সাবধানে রাখুন। মানিব্যাগ হাত দিয়ে চেপে ধরুন! কারণ বাসে অনেক যাত্রির মাঝে কিছু অতিভদ্র আর লাজুক টাইপের যাত্রিও কিন্তু রয়েছে! 

লাজুক এইজন্য বলছি যে, তারা তাদের কাজ আপনার সামনে করবেনা। আপনি একটু বেখেয়ালি হলে বা ঘুম ঘুম ভাব আসলে তখন কাজটি করে বসবে! যাক ভাই অনেক কথা হলো! 

আমার কথা আজ আর বেশি লম্বা করব না!

আমার মনটাও ভালো নয়। আজ দুই তিন ঘন্টায় আমি একটি বইও বেঁচতে পারি নাই!

এই যে দেখুন- আমার হাতে যে বইটা- এটা পড়লে আপনি জানতে পারবেন শরিরের কোন জায়গায় তিল থাকলে, কি হয়!

স্বপ্নে যদি আকাশে উড়তে দেখেন, কি তার মানে? 

মৃত লোক যদি স্বপ্নে আপনাকে ডাকে, তাহলে কি হবে?

পানিতে পস্রাপ করলে কি হয়?

আরও আরও অনেক কিছু আপনি এই বই পড়ে জানতে পারবেন!

আর দাম?

এই বই এর দাম পাঁচ টাকা! 

তবে প্রচারের উদ্দেশ্যে আজ আমি এর দাম পাঁচ টাকা নেব না!

যদি নেন, একদাম দুই টাকা, দুই টাকা, দুই টাকা। 

আছেন কোন ভাই?

বইটি নিবেন?

দুই টাকায় এত ভালো বই আর পাবেন না ভাই!

আরে যদি এই বই ফটোকপিও করেন, তবু্ও এর খরচ পড়বে সাত-আটটাকা! 

আর আমি দিচ্ছি মাত্র দুই টাকায়! 

আছেন কোন ভাই-বোন? 

আওয়াজ দিবেন একটু!" 


লেকচারগুলো  শুনতে আমার বেশ ভালোই লেগেছিল!  কিন্তু তার একটি বইও কেও কিনছে না দেখে আমার খুব খারাপ লাগলো!  কেমন যেন অজানা এক মায়ার টানে আমি মোহিত হয়ে গেলাম!

আমার পকেটে সেদিন অনেক টাকা! কম করে হলেও তিনশ তো হবেই!.

এতো টাকা নিয়ে সাধারণত বাইরে কেও যায়না!

এটা ১৯৯৫ সালের দিকের কথা বলছি! তখন একশ টাকা মানেই অনেক টাকা! 

যাক মায়াবশত আমি ক্যানভাসারকে আমার কাছে ডেকে এনে বলি যে, ভাই আমি তিনটা বই নেব! তবে খাব নামা নয়। নামাজশিক্ষা দিন! আমাকে দেখেই ক্যানভাসারের চোঁখ মুখ কেমন যেন মলিন হয়ে যায়! আমি তাকে চিনে ফেলি!  সেও আমাকে চেনে!

ডিপুটি সেক্রেটারিদের কোয়ার্টার এর পাশেই তার কোয়ার্টার! সে বাবার অফিসেরই পিয়ন!


সংসার চলে না! তাই অফিসের পরে বাসে বাসে ফেরী করে করে বই বিক্রি করে কোন মতে সংসার চালিয়ে নেয়া!

কাজ তো কাজই, চুরি তো আর নয়!

কিন্তু ভদ্রলোক আমায় দেখে লজ্জায় লাল হয়ে যায়! কোন দিন তো এমন হয়নি! তবে আজ কোন কুলক্ষনে পরিচিত জনের সাথে দেখা? 

লজ্জায় যেন তার মাথা হেঁট হয়ে যায়। আমি বললাম- কাকা আমি কাওকে বলে দেব না যে, আপনি বাসে বাসে বই বিক্রি করে বেড়ান!  ভয় কেন পাচ্ছেন?

তা ছাড়া আপনি খারাপ কিছু তো করছেন না!

অনেকেই তো খারাপ পথে জীবিকা নির্বাহ করেন! 

আপনি ভালো কাজ করছেন।

ভালো মানুষ আপনি! 

কেন লজ্জা?

দিন আমাকে, তিনটা সহজে নামাজ শিক্ষার বই দিন!

তারপর সে তার অনেক গুলো বই এর মাঝ থেকে নামাজ শিক্ষার তিনটি বই আমার হাতে দিয়ে বলে যে, বাপ এইগুলো কিন্তু দুই টাকা নয়, ছয়টাকা করে!

আমি বলি ছয় না, যদি দশ টাকাও হতো, তবুও আমি নিতাম। আমার মন চেয়েছে তাকে একটু সাহায্য করতে! 

কিন্তু সে সাহায্য নিবে না! 

আমি তাকে একুশ টাকা দিলে, সে আমাকে তিন টাকা ফেরত দিয়ে দেয়। আমি জোড় করে আবার তার পকেটে তিন টাকা ঢুকিয়ে দিলে সে বলে, তিন টাকা কেন দিচ্ছেন? বই এর দাম তো আঠারো টাকা!

আমি তখন বলি যে, এই তিন টাকা দিয়ে আপনার বাচ্চাদের জন্য কিছু একটা কিনে নিয়েন!

এতো রাতে ক্যানভাস করে বাসায় ফিরবেন, তারা অপেক্ষা য় আছে!

কিছু একটা কিনে তারপর বাসায় যান।

ক্যানভাসার অমনি আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে থাকে! তার চোঁখ গড়িয়ে দুইফোঁটা জল আমার পিঠের উপর পড়ে।

ভাই কাঁদছেন কেন? আমি তাকে জিজ্ঞেস করি!

সে বলে, বাসে কতো যাত্রি ছিলো! আমি এতো সুন্দর করে লেকচার দিলাম, কিন্তু কারও মন গলাতে পারলাম না। 

আজ আমার বাসায় চাল, ডাল কিচ্ছু নেই। ভেবেছিলাম বই বিক্রি করে চাল ডাল কিনে নিয়ে যাব! কিন্তু একটা বইও কেও কিনে নেয়নি! 

আমরা না হয় নাই খেলাম! বাচ্চার মায়ের বুকে দুধ নেই, বাচ্চাকে বাইরের দুধ খাওয়াতে হয়! দুধ কেনারও পয়সা ছিলো না! এক্ষনে আপনি দয়া করে তিনটা বই আমার কিনে নিয়েছেন, আবার তিনটাকা বেশিও দিয়েছেন! এখন আমি সবই কিনে নিতে পারব!

আল্লাহ পাক আপনার জান-মালের হেফাজত করুন! 

আপনার মংগল কামনা করছি। 

অনেক বড়ো মনের মানুষ আপনি! 

কোন দিন আপনার অমংগল হবেনা।

বাস গুলিস্তান চলে আসে। আমি তাড়াতাড়ি নেমে যাই।

Wednesday, December 16, 2020

বিজয় মানে।

 বিজয় মানে!       (কবিতা) 

------------------

Md. Azad. 

MA. LLB. 


বিজয় মানে মধুর হাসি,  

অনেক বেশী সুখ,

বিজয় তুমি নিলে কেড়ে 

দুখিনী মায়ের দুঃখ,


বিজয় মানে আঁধার রাতে,

জোছনা ভরা আলো, 

বিজয় করে দুরিভূত,  

মনের যত কালো!


বিজয় মানে পুব আকাশে, 

হাজার তারার বাতি, 

বিজয় মানে পথহারাকে,

পথ দেখানোর সাথি! 


বিজয় মানে অসহায়ের,

সহায়তার হাত,

বিজয় দিবে পায়ে ঠেলে, 

দুঃখ ভরা রাত! 


বিজয় মানে সোজা থাকা, 

সাহস নিয়ে চলা,

বিজয় মানে সবসময়ই, 

সত্য কথা বলা!


বিজয় মানে সহায়হীনে,

সহায়তার হাত,

বিজয় মানে আলোর ভুবন, 

নয়কো আঁধার রাত!


বিজয় মানে শ্রাবণ মাসের,

বৃস্টি দিনের গান,

পেখম ধরা ময়ুরের ডাক,

নদীর কলতান! 


বিজয় মানে খুশীর ঝলক, 

ধ্রুবতারার বাতি,

আঁধার ফুঁড়ে কাটে যেনো, 

নিঃসীম কালো রাতি!


বিজয় মানে স্বাধীনতা, 

বিজয় প্রানের ছন্দ,

বিজয় বুঝেনা হিংসা কভু,

জানেনা দ্বিধা দ্বন্দ! 


বিজয় মানে গ্রাম্য বালার,

পুলকিত মধুর দৃস্টি, 

হতাশার মাঝে ঝড়ায় সে যে,

আশীর্বাদের বৃষ্টি!

 

Md. Azad.

Tuesday, December 15, 2020

ইন্টারনেটের গতি কম? জানতে ক্লিক করুন।

 ইন্টারনেট, আগের দিনের বেতার বা তারবিহীন প্রযুক্তি। ইন্টারনেট মানে আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক। এর ব্যাপ্তি সারা ভুবন ব্যাপী। 

আজকাল পৃথিবীটাকে একেবারে হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে এই ইন্টারনেট। 

রেডিও ওয়েভ ঃ

রেডিও ওয়েভ সহজে তৈরি করা যায় এবং এটা অনেক দূর যেতে পারে। এই তরংগ কাজে লাগিয়ে ইন্টারনেট পরিচালনা করা হয়। আরও অনেক তরংগ রয়েছে। রেডিও ওয়েভ এমন একটা শক্তি, যা কিনা বিল্ডিংকেও ভেদ করে যেতে পারে। 

রেডিওতে যেমন বেতার তরংগ দ্বারা সংকেত পাঠানো হয়, তেমনি দুটো কম্পিউটারের মাঝেও বেতার তরংগ দ্বারা যোগাযোগ করা সম্ভব। 

বহুল ব্যবহৃত ইন্টারনেট তথা ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন। 

কোন তার ব্যবহার না করে কোন তথ্য আদান-প্রদান বা যোগাযোগের মাধ্যমকে বলে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন। 

ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক তথা ইন্টারনেটের ব্যবহার। 

স্মার্ট ফোন, কম্পিউটার, ট্যাব, পিডিএ, ল্যাপটপ ইত্যাদিতে ইন্টারনেট কানেকশন সরবরাহ করে যোগাযোগ স্থাপন করা যায়। 

হটস্পট (Hotspot) 

হটস্পট হলো একধরনের ওয়্যারলেস প্রযুক্তি, যা দিয়ে মোবাইল, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, নেটবুক, নোটবুক ইত্যাদিতে ইন্টারনেট কানেকশন সরবরাহ করা হয়। 

বর্তমানে তিনটি জনপ্রিয় হটস্পট প্রযুক্তি হলো -

১। ব্লুটুথ (Bluetooth) 

২। ওয়াই-ফাই (Wifi) এবং 

৩। ওয়াই ম্যাক্স (Wimax) ইত্যাদি। 

তবে আজ আমি শুধু ওয়াই-ফাই আর রাউটার নিয়ে আলোচনা করবো। 

ওয়াই-ফাই ইন্টারনেট ও রাউটার। 

ওয়াই-ফাই এর পুর্নরুপ হচ্ছে - Wireless Fidelity. এটি রেডিও ওয়েভ ব্যবহার করে কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইসকে উচ্চগতির ইন্টারনেট কানেকশন দেয়া সহ কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। ওয়াই-ফাই এনাবল যে কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই এটি ব্যবহার করা যায়। কম্পিউটারে কিংবা স্মার্ট ফোনে সহজেই এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইন্টারনেট চালনা করা যায়। 

রাউটার। 

রাউটার এমন একটা ইলেকট্রনিক ডিভাইস, যার সাহায্যে উৎস কম্পিউটার বা অনুরূপ স্মার্ট ইলেকট্রনিক ডিভাইস থেকে গন্তব্য কম্পিউটারে বা ডিভাইসে ডাটা প্যাকেট পৌঁছে দেয়। ডাটা প্যাকেট ডাটার ব্লক বা সমস্টি। সবচেয়ে কম দুরত্ব পথ ব্যবহার করে, রাউটার ডাটাপ্যাকেট গুলোকে তার গন্তব্যে পৌঁছে দেয়।

রাউটারের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন ঃ

সাধারণত ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশনে রাউটার ব্যবহৃত হয়। 

রাউটার এমন স্থানে স্থাপন করা উচিৎ যেন সবজায়গায় সমান নেটওয়ার্ক পায়। কোন রুম বা স্থানের মাঝামাঝি দৃশ্য মান অংশে রাউটার স্থাপনে ভালো নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়। রাউটার থেকে ডিভাইস এর দূরত্ব ১০-১০০ মিটারের চেয়ে বেশী না হওয়াই ভালো। 

রাউটার এর গতি কমে গেলে রিপিটার ব্যবহার করা যেতে পারে।  


Monday, December 14, 2020

The Mobile Phone.

Mobile phone.  Not a luxury nowadays.This mobile phone is much needed. 


All communication is easily possible on this mobile.  Mobile phones are the only means of wireless communication.  


So mobile phones are much more valuable than wired phones.  


What's wrong with that?  Talking on the phone, looking at pictures, making video calls, listening to music and much more.  


But just as a mobile phone is very useful for adults, it is also deadly for children.  Giving mobile phones to children is the same as allowing children to play with fire.  


Mobile phones destroy children. 


Just like a bad dream.  Like a man sleeping and dreaming that someone is chasing him to kill him.  He is screaming for help.  But even though some people are sitting next to him, they are not able to help him.  The attacker was able to kill the sleeping man at one point.  But the people who are awake do not even notice his point.  


Mobile gradually destroys the child's talent.  

Takes you from the real world to the unreal world.  Watching games on his mobile, he paints himself in different poses.  Not only that, excessive mobile use can damage 

a child's eyes and ears.  Besides, the mobile also destroys the character of the child.  So keep mobiles away from children.  Let him live.  Don't waste childs life like a flower.  


MD Azad.  14-12-2020, Dhaka, Bangladesh.

Google adsense এর সাহায্যে আর্টিকেল লিখে অর্থ উপার্জন করার পদ্ধতি।

 আপনি যদি ভালো ইংরেজি জানা হয়ে থাকেন, তবে অনলাইনে আর্টিকেল লিখে আয় করা কোন ব্যাপারই নয়। আজকাল অনেকেই অনলাইনে ব্লগ খুলে আর্টিকেল লিখে ভালো আয়...