Tuesday, December 22, 2020

ক্যানভাসার।

 ক্যানভাসার!   (প্রবন্ধ)


এম ডি আজাদ। 


তখন আমি জগন্নাথ কলেজে পড়ি! 

ঢাকার সরকারী জগন্নাথ কলেজ, সদর ঘাট, ঢাকায় অবস্থিত।

সদরঘাট নামটা অনেক আগের। 

সদর মানে প্রধান আর ঘাট মানে পাড়, নদীর তীর, তট ইত্যাদি। 

সেই যাই হোক, যা বলছিলাম! 

বুড়িগঙ্গার কাছাকাছি এই সরকারী জগন্নাথ কলেজ! 

আমি মাস্টার্স পরি! জগন্নাথ কলেজে দুটো শিফট! চাকুরী করি বিধায় আমাকে নাইট শিফটে পড়তে হত! 


বাসের নাম মুড়ির টিন! 

গুলিস্তান থেকে সদরঘাট যে বাস যেত, তাতে থাকত না তিল ধারনের জায়গা! লোকাল বাস! গুলিস্তান, নবাবপুর রোড দিয়ে যেত। 

গাদাগাদি লোক, একজনের উপর আর একজন, তিল ধারনের জায়গা নেই, তাই স্থানীয় নাম দেয়া হয়েছে বাসের- মুড়ির টিন। 

গুলিস্তান থেকে সদরঘাট যেতে ২০/২৫ মিনিটের পথ, সেই বাসে যেতে লাগাত প্রায় এক ঘন্টা! 

কারণ ১০/৫০ হাত দুরে দুরেই থামিয়ে দিত! একটা লোক যদি ভুলেও তার হাত উপরের দিকে তুলত, বাস থেমে যেত, তাকে নেয়ার জন্য! 

আমি বাসে বেশি যেদিন ভিড় হতো, কিংবা কোন ক্লাস পরীক্ষা থাকত, সেদিন টেম্পু বা টমটমে করে কলেজে যেতাম! 

একটু ভাড়া বেশি, তাই টমটমে খুব একটা  যাওয়া হত না।

বাসে ছাত্র হিসেবে ৫০ পয়সা আর টমটমে লাগত ৫ টাকা। 

টমটম ব্যক্তি চালিত, তাই কোন হাফ ভাড়া নেই।

সেদিন ক্লাস শেষে বাসে চেপে বসে আছি। আমি বাসের সামনের দিকে বসা! আমার ডানে, বামে মাথার উপর অনেক যাত্রিতে ঠাসা!

হটাৎ শুনি এক ক্যানভাসারের কন্ঠ! 

বিভিন্ন রকম বই তার হাতে! 

এই যেমন সহজে নামাজ শিক্ষা,  কি করিলে কি হয়?

স্বপ্নের অর্থ বা খাবনামা!

কোন পথের দুরত্ব কত? 

আয়তুল কুরসি সহ ছোট ছোট সুরার বই! মরনের আগে পরে,

বিখ্যাত মনীষিদের বানী, পকেট নামাজ শিক্ষা ইত্যাদি! 

সরাসরি ক্যানভাসারের কথাগুলো আজও আমার কানে ভেসে বেড়ায়!

সে একহাতে অনেকগুলো বই চেপে ধরে রেখে আর একহাতে একটি বই উঁচু করে সবাইকে দেখার মতো করে নাড়াচাড়া করে করে বলত, " গাড়ির সব যাত্রির নিরাপদ ভ্রমণ কামনা করছি! 

মুসলমান ভাইদের সালাম, হিন্দু ভাইদের নমস্কার আর অন্যান্য ভাইরা আমার ভক্তি নিবেন!

চলার পথে আল্লাহকে স্মরণ করুন!

হাত সাবধানে রাখুন। মানিব্যাগ হাত দিয়ে চেপে ধরুন! কারণ বাসে অনেক যাত্রির মাঝে কিছু অতিভদ্র আর লাজুক টাইপের যাত্রিও কিন্তু রয়েছে! 

লাজুক এইজন্য বলছি যে, তারা তাদের কাজ আপনার সামনে করবেনা। আপনি একটু বেখেয়ালি হলে বা ঘুম ঘুম ভাব আসলে তখন কাজটি করে বসবে! যাক ভাই অনেক কথা হলো! 

আমার কথা আজ আর বেশি লম্বা করব না!

আমার মনটাও ভালো নয়। আজ দুই তিন ঘন্টায় আমি একটি বইও বেঁচতে পারি নাই!

এই যে দেখুন- আমার হাতে যে বইটা- এটা পড়লে আপনি জানতে পারবেন শরিরের কোন জায়গায় তিল থাকলে, কি হয়!

স্বপ্নে যদি আকাশে উড়তে দেখেন, কি তার মানে? 

মৃত লোক যদি স্বপ্নে আপনাকে ডাকে, তাহলে কি হবে?

পানিতে পস্রাপ করলে কি হয়?

আরও আরও অনেক কিছু আপনি এই বই পড়ে জানতে পারবেন!

আর দাম?

এই বই এর দাম পাঁচ টাকা! 

তবে প্রচারের উদ্দেশ্যে আজ আমি এর দাম পাঁচ টাকা নেব না!

যদি নেন, একদাম দুই টাকা, দুই টাকা, দুই টাকা। 

আছেন কোন ভাই?

বইটি নিবেন?

দুই টাকায় এত ভালো বই আর পাবেন না ভাই!

আরে যদি এই বই ফটোকপিও করেন, তবু্ও এর খরচ পড়বে সাত-আটটাকা! 

আর আমি দিচ্ছি মাত্র দুই টাকায়! 

আছেন কোন ভাই-বোন? 

আওয়াজ দিবেন একটু!" 


লেকচারগুলো  শুনতে আমার বেশ ভালোই লেগেছিল!  কিন্তু তার একটি বইও কেও কিনছে না দেখে আমার খুব খারাপ লাগলো!  কেমন যেন অজানা এক মায়ার টানে আমি মোহিত হয়ে গেলাম!

আমার পকেটে সেদিন অনেক টাকা! কম করে হলেও তিনশ তো হবেই!.

এতো টাকা নিয়ে সাধারণত বাইরে কেও যায়না!

এটা ১৯৯৫ সালের দিকের কথা বলছি! তখন একশ টাকা মানেই অনেক টাকা! 

যাক মায়াবশত আমি ক্যানভাসারকে আমার কাছে ডেকে এনে বলি যে, ভাই আমি তিনটা বই নেব! তবে খাব নামা নয়। নামাজশিক্ষা দিন! আমাকে দেখেই ক্যানভাসারের চোঁখ মুখ কেমন যেন মলিন হয়ে যায়! আমি তাকে চিনে ফেলি!  সেও আমাকে চেনে!

ডিপুটি সেক্রেটারিদের কোয়ার্টার এর পাশেই তার কোয়ার্টার! সে বাবার অফিসেরই পিয়ন!


সংসার চলে না! তাই অফিসের পরে বাসে বাসে ফেরী করে করে বই বিক্রি করে কোন মতে সংসার চালিয়ে নেয়া!

কাজ তো কাজই, চুরি তো আর নয়!

কিন্তু ভদ্রলোক আমায় দেখে লজ্জায় লাল হয়ে যায়! কোন দিন তো এমন হয়নি! তবে আজ কোন কুলক্ষনে পরিচিত জনের সাথে দেখা? 

লজ্জায় যেন তার মাথা হেঁট হয়ে যায়। আমি বললাম- কাকা আমি কাওকে বলে দেব না যে, আপনি বাসে বাসে বই বিক্রি করে বেড়ান!  ভয় কেন পাচ্ছেন?

তা ছাড়া আপনি খারাপ কিছু তো করছেন না!

অনেকেই তো খারাপ পথে জীবিকা নির্বাহ করেন! 

আপনি ভালো কাজ করছেন।

ভালো মানুষ আপনি! 

কেন লজ্জা?

দিন আমাকে, তিনটা সহজে নামাজ শিক্ষার বই দিন!

তারপর সে তার অনেক গুলো বই এর মাঝ থেকে নামাজ শিক্ষার তিনটি বই আমার হাতে দিয়ে বলে যে, বাপ এইগুলো কিন্তু দুই টাকা নয়, ছয়টাকা করে!

আমি বলি ছয় না, যদি দশ টাকাও হতো, তবুও আমি নিতাম। আমার মন চেয়েছে তাকে একটু সাহায্য করতে! 

কিন্তু সে সাহায্য নিবে না! 

আমি তাকে একুশ টাকা দিলে, সে আমাকে তিন টাকা ফেরত দিয়ে দেয়। আমি জোড় করে আবার তার পকেটে তিন টাকা ঢুকিয়ে দিলে সে বলে, তিন টাকা কেন দিচ্ছেন? বই এর দাম তো আঠারো টাকা!

আমি তখন বলি যে, এই তিন টাকা দিয়ে আপনার বাচ্চাদের জন্য কিছু একটা কিনে নিয়েন!

এতো রাতে ক্যানভাস করে বাসায় ফিরবেন, তারা অপেক্ষা য় আছে!

কিছু একটা কিনে তারপর বাসায় যান।

ক্যানভাসার অমনি আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে থাকে! তার চোঁখ গড়িয়ে দুইফোঁটা জল আমার পিঠের উপর পড়ে।

ভাই কাঁদছেন কেন? আমি তাকে জিজ্ঞেস করি!

সে বলে, বাসে কতো যাত্রি ছিলো! আমি এতো সুন্দর করে লেকচার দিলাম, কিন্তু কারও মন গলাতে পারলাম না। 

আজ আমার বাসায় চাল, ডাল কিচ্ছু নেই। ভেবেছিলাম বই বিক্রি করে চাল ডাল কিনে নিয়ে যাব! কিন্তু একটা বইও কেও কিনে নেয়নি! 

আমরা না হয় নাই খেলাম! বাচ্চার মায়ের বুকে দুধ নেই, বাচ্চাকে বাইরের দুধ খাওয়াতে হয়! দুধ কেনারও পয়সা ছিলো না! এক্ষনে আপনি দয়া করে তিনটা বই আমার কিনে নিয়েছেন, আবার তিনটাকা বেশিও দিয়েছেন! এখন আমি সবই কিনে নিতে পারব!

আল্লাহ পাক আপনার জান-মালের হেফাজত করুন! 

আপনার মংগল কামনা করছি। 

অনেক বড়ো মনের মানুষ আপনি! 

কোন দিন আপনার অমংগল হবেনা।

বাস গুলিস্তান চলে আসে। আমি তাড়াতাড়ি নেমে যাই।

Wednesday, December 16, 2020

বিজয় মানে।

 বিজয় মানে!       (কবিতা) 

------------------

Md. Azad. 

MA. LLB. 


বিজয় মানে মধুর হাসি,  

অনেক বেশী সুখ,

বিজয় তুমি নিলে কেড়ে 

দুখিনী মায়ের দুঃখ,


বিজয় মানে আঁধার রাতে,

জোছনা ভরা আলো, 

বিজয় করে দুরিভূত,  

মনের যত কালো!


বিজয় মানে পুব আকাশে, 

হাজার তারার বাতি, 

বিজয় মানে পথহারাকে,

পথ দেখানোর সাথি! 


বিজয় মানে অসহায়ের,

সহায়তার হাত,

বিজয় দিবে পায়ে ঠেলে, 

দুঃখ ভরা রাত! 


বিজয় মানে সোজা থাকা, 

সাহস নিয়ে চলা,

বিজয় মানে সবসময়ই, 

সত্য কথা বলা!


বিজয় মানে সহায়হীনে,

সহায়তার হাত,

বিজয় মানে আলোর ভুবন, 

নয়কো আঁধার রাত!


বিজয় মানে শ্রাবণ মাসের,

বৃস্টি দিনের গান,

পেখম ধরা ময়ুরের ডাক,

নদীর কলতান! 


বিজয় মানে খুশীর ঝলক, 

ধ্রুবতারার বাতি,

আঁধার ফুঁড়ে কাটে যেনো, 

নিঃসীম কালো রাতি!


বিজয় মানে স্বাধীনতা, 

বিজয় প্রানের ছন্দ,

বিজয় বুঝেনা হিংসা কভু,

জানেনা দ্বিধা দ্বন্দ! 


বিজয় মানে গ্রাম্য বালার,

পুলকিত মধুর দৃস্টি, 

হতাশার মাঝে ঝড়ায় সে যে,

আশীর্বাদের বৃষ্টি!

 

Md. Azad.

Tuesday, December 15, 2020

ইন্টারনেটের গতি কম? জানতে ক্লিক করুন।

 ইন্টারনেট, আগের দিনের বেতার বা তারবিহীন প্রযুক্তি। ইন্টারনেট মানে আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক। এর ব্যাপ্তি সারা ভুবন ব্যাপী। 

আজকাল পৃথিবীটাকে একেবারে হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে এই ইন্টারনেট। 

রেডিও ওয়েভ ঃ

রেডিও ওয়েভ সহজে তৈরি করা যায় এবং এটা অনেক দূর যেতে পারে। এই তরংগ কাজে লাগিয়ে ইন্টারনেট পরিচালনা করা হয়। আরও অনেক তরংগ রয়েছে। রেডিও ওয়েভ এমন একটা শক্তি, যা কিনা বিল্ডিংকেও ভেদ করে যেতে পারে। 

রেডিওতে যেমন বেতার তরংগ দ্বারা সংকেত পাঠানো হয়, তেমনি দুটো কম্পিউটারের মাঝেও বেতার তরংগ দ্বারা যোগাযোগ করা সম্ভব। 

বহুল ব্যবহৃত ইন্টারনেট তথা ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন। 

কোন তার ব্যবহার না করে কোন তথ্য আদান-প্রদান বা যোগাযোগের মাধ্যমকে বলে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন। 

ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক তথা ইন্টারনেটের ব্যবহার। 

স্মার্ট ফোন, কম্পিউটার, ট্যাব, পিডিএ, ল্যাপটপ ইত্যাদিতে ইন্টারনেট কানেকশন সরবরাহ করে যোগাযোগ স্থাপন করা যায়। 

হটস্পট (Hotspot) 

হটস্পট হলো একধরনের ওয়্যারলেস প্রযুক্তি, যা দিয়ে মোবাইল, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, নেটবুক, নোটবুক ইত্যাদিতে ইন্টারনেট কানেকশন সরবরাহ করা হয়। 

বর্তমানে তিনটি জনপ্রিয় হটস্পট প্রযুক্তি হলো -

১। ব্লুটুথ (Bluetooth) 

২। ওয়াই-ফাই (Wifi) এবং 

৩। ওয়াই ম্যাক্স (Wimax) ইত্যাদি। 

তবে আজ আমি শুধু ওয়াই-ফাই আর রাউটার নিয়ে আলোচনা করবো। 

ওয়াই-ফাই ইন্টারনেট ও রাউটার। 

ওয়াই-ফাই এর পুর্নরুপ হচ্ছে - Wireless Fidelity. এটি রেডিও ওয়েভ ব্যবহার করে কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইসকে উচ্চগতির ইন্টারনেট কানেকশন দেয়া সহ কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। ওয়াই-ফাই এনাবল যে কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই এটি ব্যবহার করা যায়। কম্পিউটারে কিংবা স্মার্ট ফোনে সহজেই এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইন্টারনেট চালনা করা যায়। 

রাউটার। 

রাউটার এমন একটা ইলেকট্রনিক ডিভাইস, যার সাহায্যে উৎস কম্পিউটার বা অনুরূপ স্মার্ট ইলেকট্রনিক ডিভাইস থেকে গন্তব্য কম্পিউটারে বা ডিভাইসে ডাটা প্যাকেট পৌঁছে দেয়। ডাটা প্যাকেট ডাটার ব্লক বা সমস্টি। সবচেয়ে কম দুরত্ব পথ ব্যবহার করে, রাউটার ডাটাপ্যাকেট গুলোকে তার গন্তব্যে পৌঁছে দেয়।

রাউটারের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন ঃ

সাধারণত ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশনে রাউটার ব্যবহৃত হয়। 

রাউটার এমন স্থানে স্থাপন করা উচিৎ যেন সবজায়গায় সমান নেটওয়ার্ক পায়। কোন রুম বা স্থানের মাঝামাঝি দৃশ্য মান অংশে রাউটার স্থাপনে ভালো নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়। রাউটার থেকে ডিভাইস এর দূরত্ব ১০-১০০ মিটারের চেয়ে বেশী না হওয়াই ভালো। 

রাউটার এর গতি কমে গেলে রিপিটার ব্যবহার করা যেতে পারে।  


Monday, December 14, 2020

The Mobile Phone.

Mobile phone.  Not a luxury nowadays.This mobile phone is much needed. 


All communication is easily possible on this mobile.  Mobile phones are the only means of wireless communication.  


So mobile phones are much more valuable than wired phones.  


What's wrong with that?  Talking on the phone, looking at pictures, making video calls, listening to music and much more.  


But just as a mobile phone is very useful for adults, it is also deadly for children.  Giving mobile phones to children is the same as allowing children to play with fire.  


Mobile phones destroy children. 


Just like a bad dream.  Like a man sleeping and dreaming that someone is chasing him to kill him.  He is screaming for help.  But even though some people are sitting next to him, they are not able to help him.  The attacker was able to kill the sleeping man at one point.  But the people who are awake do not even notice his point.  


Mobile gradually destroys the child's talent.  

Takes you from the real world to the unreal world.  Watching games on his mobile, he paints himself in different poses.  Not only that, excessive mobile use can damage 

a child's eyes and ears.  Besides, the mobile also destroys the character of the child.  So keep mobiles away from children.  Let him live.  Don't waste childs life like a flower.  


MD Azad.  14-12-2020, Dhaka, Bangladesh.

স্মার্ট ফোনে কাজ করছেনা? নিজেই করুন সমাধান।

 অনেক শখের স্মার্ট ফোনটা কি মাঝে মাঝেই বিকল হয়ে যাচ্ছে? সমাধান আপনার হাতেই। চলুন জেনে রাখি।

১। মোবাইল ফোনে অস্পষ্ট কথা শোনা গেলে-

সমাধান - কথপোকথনের সময় ভলিউম বাড়িয়ে নিন।

২। রিংগটোন শোনা না গেলে-

সমাধান - সেটিংস এ যান, দেখুন যে ভাইব্রেটর দেয়া আছে কিনা? থাকলে রিংগটোন কার্যকর করুন। কোন রিং বাজার সময় রিং ভলিউম বাড়িয়ে নিন।

৩। ইনকামিং ও আউট গোয়িং কল করা যাচ্ছে না? 

সমাধান - মোবাইল  ফোন অফ করে দিন। পাঁচমিনিট পর অন করুন। এবার দেখুন। কাজ না করলে, আবার অফ করে সিম কার্ড খুলে পাঁচ মিনিট পরে চালু করুন।

৪। লোকাল নেটওয়ার্ক পাচ্ছে না? 

সমাধান ক্রমিক তিনের মতই। 

৫। গ্যালারীর ছবি দেখা যাচ্ছে না?  মানে ফটোতে ক্লিক করলে স্ক্রিনে ছবি দেখা যায় না? 

সমাধান - মোবাইল অফ করে মেমোরি কার্ড খুলে ফেলুন। মেমোরি কার্ড একটি শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে আবার লাগান। তাতেও কাজ না হলে, নুতন মেমোরি কার্ড লাগান। এবার ফোন রিস্টার্ট দিন। 

৬। মোবাইলে কমান্ড কাজ না করলে -

সমাধান - রিসেট ফ্যাক্টরি সেটিং দিয়ে দিন। তার আগে ফোনে ধারণ কৃত তথ্যগুলো অন্য কোথাও রেখে দিন।

আমাদের দেশে দামী এনড্রয়েড মোবাইল ফোনের কোন ভালো মানের মেকানিক নেই।তাই মেকানিক এর কাছে আপনার শখের মোবাইল ফোনটি দেয়ার আগে, সাতবার ভেবে নিন। অনেক সময় মেকানিকের কাছে ফোন মেরামতের জন্য দিলে তা আগের চেয়েও বেশী খারাপ হতে পারে। কিন্তু আপনি যদি উপরোক্ত নিয়মগুলো পরিপালন করেন, তবে আশা করি আরও খারাপ হবার ভয় একেবারেই থাকবে না।

Sunday, December 13, 2020

How are your Mother?

 Everyone should serve their mother!  But in many cases it is seen that in some cases the service rate of the mother before the marriage of a boy is 100%.

  After one / two years of marriage it becomes 50%!

  After the birth of a child, the service rate of the mother comes down to 30%!

  15% after the birth of two children and 0% after the birth of three children!  In other words, the mother's service is no longer needed!  Even if someone takes the mother with them, the mother becomes "alone" under extreme stress, which should not be done in any way!


  MD Azad!

  Dhaka, Bangladesh. 

The color of Happiness.

 What is the color of happiness?

 -------------


 Whether the broken hut!  And there is no rice in the stomach three times or jutalo, what is the harm?

 At night, the moon comes with a piece of broken rice?  The three hyacinth flowers standing in the yard spread a lot of fragrance!  The birds are calling!  Fagune crazy wind plays!  The tide comes right in the river!  Thousands of stars play on the backyard!  Rain water comes inside the house and covers the body with fog, is it bad?  Is the lamp oil burning?  What's the problem?  The moonlight is lit at night in hot rice!  In the deep darkness, the light is less than the kerosene lamp?

 The body is trembling in the severe winter?  Where is the problem?  After a while the sun will come and turn the tide of warmth!  If not, what a relief to burn two jute chalk!  There are many shortcomings, which is not desirable for anyone!  But that's it?  Remember peace!  As soon as you lie down on the bed, you fall asleep quickly!  What is that or evil?  Not in reality, colorful dreams are caught in sleep!

 Awaken the mind!  Goes with euphoria!

 Wealth is not the only happiness!  Happiness is not just a huge seven-story house!  If the mind is always looking for happiness in wealth and splendor, is there any more happiness in the hut?

 Happiness is the peace of heart, the fragrance of flowers, the wind of Fagun, the light of the moon, the rain of Shaon and the delight of the mind  Everything exists in the broken hut!

 Depression, not happiness

 Sleepless nights,

 Wealth, diseased body,

 Frustration, failure!


 MD Azad.

 Dhaka, Bangladesh. 

Saturday, December 12, 2020

The Happiness.

 The Happiness.


The happiness of the mind is the real happiness.  He owns a lot of wealth, but he is not happy if he has an illness in his mind.  The moon does not give light in the sky where clouds accumulate.  Although or gives, it does not come to earth.  The moonlight inside the broken hut is much more captivating than the floodlights of Thousands Power on the roof of the seven-storey building.


Md. Azad.

Death.

 Death.  His a lot of power.  Roaming everywhere.  Everyone will come to take the life of all people.  Even if everyone's life is lost, there is no death.  However, this statement is not true.  Nothing in the world is permanent.  Its roaming in any part of the world.  All people are helpless to it.  Today or tomorrow, its power will be lost.  He will die one day.  But not now.  Death will be the day of death, the day when there will be no more people on earth.  MD Azad.

আদিখেত্যা ভালো নয়।

 যে বলে বেশী সে পারে কম আবার যে পারে বেশী সে বলে কম। 

The Snail

 The snail that looks shiny, the snail is more likely to not have pearls!


 MD Azad.

 20-11-2020

সুখের পরষ।

বদ্ধ ঘরে এসির বাতাসে হাজার পাওয়ার এর ঝাঁড়বাতির আলোয় নয়, বরং গ্রামের ভাংগা টিনের চালের ফাঁক দিয়ে আসা চাঁদের আলোয় একথালা সাদা ভাত আর শুকনো মরিচ ভর্তায় আছে সীমাহীন তৃপ্তি! সেথায় আছে ঝিরঝির ফাগুন বাতাস, সাথে ঘুরঘুর করা ফুলের সুবাস, বাইরে জোনাকীর স্বাধীন বিচরন, মাটির নীচে ঝিঁঝিঁর ডাক, ক্ষনে ক্ষনে বিরতি দিয়ে গাছের উপরে ভুতুম পাখির ডাক শুনে চিন্তাহীন চাষীর গভীর ঘুমের মাঝে দেখা সুখের স্বপন- এগুলোই তো প্রকৃত সুখের আধার! যা মনকে আন্দোলিত করে, স্বপন দেখায়, হিল্লোল তুলে হৃদয় নদীতে! এম ডি আজাদ।

Humanity.

 There is no way to light a lamp without burning it again!

 He in whom humanity has disappeared, can give nothing but darkness like an oilless lamp!  But if the seeds of humanity can be sown in it, then maybe some light can be radiated!  However, the bright light will never spread like before!  Lamp oil can be bought from the market, but humanity is not available to buy!  It takes a lot of time to achieve!  Minutes are enough to be dehumanized, but it can take ages to recover!


 MD Azad.

 21-11-2020

মা এর মতো আপন কেও নেই।

 পৃথিবীতে মায়ের মত আপন আর কেও নেই। সন্তান মা কে পর করে দিতে পারে, যা সম্ভব। কিন্তু মা কখনও তার সন্তানদের পর করতে পারেন না। জীবন বাজী রেখে যে মা সন্তানদের লালন করেন, সেই সন্তানই যদি অমানুষ হয় তবে তার মাকে হত্যা পর্যন্ত করতে পিছ পা হয়না। ঋনের কথা যদি বলি, সন্তান তার গায়ের চামড়া কেটেও যদি দেয়, তবুও মা এর ঋন শোধ হবে না। 

জেনে শুনে মা কে কষ্ট দিলে তার মন্দ ফলাফল সন্তানদের দুনিয়া ও আখেরাতে উভয় স্থানেই ভোগ করতে হবে। হয়তো দুদিন আগে নয়তো দুদিন পরে। 

এম ডি আজাদ। 

১২-১২-২০২০

Google adsense এর সাহায্যে আর্টিকেল লিখে অর্থ উপার্জন করার পদ্ধতি।

 আপনি যদি ভালো ইংরেজি জানা হয়ে থাকেন, তবে অনলাইনে আর্টিকেল লিখে আয় করা কোন ব্যাপারই নয়। আজকাল অনেকেই অনলাইনে ব্লগ খুলে আর্টিকেল লিখে ভালো আয়...